














সরবরাহ না থাকায় বর্তমানে শ্রীলংকার রাজধানী কলম্বোতে দ্বীগুন দামেও মিলছে না চাল। জ্বালানীর অভাবে ফিলিং স্টেশনগুলার পাশাপাশি বন্ধ রয়েছে বিদ্যুত উৎপাদন কেন্দ্র গুলোও। দিনে তেরো ঘন্টা বিদ্যুত থাকছেনা রাজধানীতেই আর সংকট দেখা গিয়েছে রান্না করার গ্যাসতেও।















ঋন বাবদ পাচ লক্ষ টাকা পরিশোধ করতে না পারায় শ্রীলংকার বন্দর ছেরে চলে গেছে রান্নার গ্যসবাহী একটি জাহাজ। কাগজের অভাবে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা বন্দের পাশাপাশি সংবাদ মাধ্যম গুলাও ছাপাতে পারছেনা কোনো পত্রিকা ।















সার এর অভাবে জমির ধান যেভাবে রয়েছে সেভাবে ফেলে রেখেছে কৃষকরা ফলে চালের সংকট দেখা দিয়েছে দেশটিতে। মূলত বৈদেশিক মুদ্রার যোগান না থাকায় আমদানি ক্ষাতে দেশটির নিত্য প্রয়োজনীয় যোগান দিতে পারছেনা দেশটির সরকার।















এ অবস্থায় বিক্ষোভ এ নেমেছে সাধারণ জনগনরা বিক্ষোভ কারীরা প্রেসিডেন্ট ভবন ঘেরাও এর চেষ্টা করেন। এমময় পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয় সাধারণ জনগনের । তাই শনিবার কারফিউ জারি করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট কোতাবায়ে রাজাপাক্ষী।
সংকট উন্মোচনে আই এম এস চীন ও ভারত থেকে ঋন চেয়েছে সরকার । এরি মধ্যে চল্লিশ হাজার টন চাল ও চল্লিশ হাজার টন ডাল সরবরাহ করেছে ভারত। শ্রীলংকার ঘারে এখন ৫১ বিলিয়ন ডলার ঋনের বোঝা।
প্রতি বছরের মধ্যে কমপক্ষে চারশো কোটির বেশী ঋন পরিশোধ করতে হবে দেশটিকে। কিন্তু তাদের কাছে আছে মাত্র ২৩১ মিলিয়ন ডলার ।