














মহামারি বিষয়ক উদ্বেগজনক সব তথ্য দিল স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থা গুলো,WHO এর দাবির বছরের প্রথম সপ্তাহেই বিশ্বে শনাক্ত হয়েছে দেড় কোটির উপর সংক্রমণ, প্রাণহানি ছিল 48 হাজার।















মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা CDC বলছে এই সময়টা মৃত্যুহার বেড়েছে 40 ভাগ আর 33 শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তির পরিমাণ।উত্তর দক্ষিণ দুই আমেরিকা মহাদেশের ছড়িয়ে গেছে অমিক্রন ভেরিয়েন্ট।















গেলো তিন দিনে যুক্তরাষ্টে প্রায় ২৫ লাখ মানুষের শরীরে পেয়েছে করোনা রোগের উপস্থিতি। এই সমস্যায় অনেকের শ্বাসের জটিলতা ও অক্সিজেনের মাত্রা কমে আসায় অনেকেই ভর্তি হাসপাতালের আইসিউতে রাখতে হচ্ছে ভেন্টিলেশনে ।















মার্কিন মুলুকে এ সময় মারা গেছেন 6 হাজারের উপর মানুষ এ পরিস্থিতিতে উদ্ধিকজনক সব তথ্য সামনে আনলো মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা CDC এবং পেনআমেরিকার স্বাস্থ্য সংস্থা PAHOF।
জানালো আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট চলতি সাপ্তাহের মতে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে সাত লাখের মতো রোগী শনাক্ত হয়েছে।
সংক্রমনের হার বছরের প্রথম সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে 47 শতাংশ প্রতিদিন অন্তত 20 হাজার করনা রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে যা বিগত সপ্তাহের তুলনায় 33 ভাগ বেশি।
এ ছারা দিনে গরে 1600 মানুষ মারা যাচ্ছে করোনায় সংখ্যাটি গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে 40 ভাগ। অথচ গেল বছরটা জানুয়ারিতেই সংখ্যাটি ছিল 24 লাখের মতো গত এক বছরের ব্যবধানে আড়াই শতাংশ বেড়েছে করোনার বিস্তার ।
আমেরিকার ৪২ টি দেশ এবং অঞ্চলে মিলেছে অমিক্রন বছরের প্রথম সপ্তাহে রেকর্ড করা হয়েছে বিশ্বের সাথে বাড়বে খবর পেয়েছে w.h.o. এর মতে সর্বোচ্চ এটাও সত্যি প্রকৃত সংখ্যা থেকে কয়েক গুণ বেশি আক্রান্ত হয়েছে ।